Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ৩২৪৫ জন | ||
ভূমিহীন | ৭৩৫ জন | ||
প্রান্তিক | ৯৪৫২ জন | ||
ক্ষুদ্র | ২১৩২৫ জন | ||
মাঝারী | ৩৬৭৯ জন | ||
বড় | ১১৮৮ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ১ টি | ||
ইউনিয়ন | ১০ টি | ||
ওয়ার্ড | ৯০ টি | ||
ব্লক | ৩১ টি | ||
মৌজা | ৫০ টি | ||
গ্রাম | ১১০ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ১৮০ মি.মি. |
মোট আয়তন | ৩৪১৩৮ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ০ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ০ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ০ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ০ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ২৩৭৫৭৪ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ১১৯৫৮০ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ১১৭৯৯৪ জন | ||
কৃষক পরিবার | ৫১০৮১ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ১৩৬১৬৬ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ৪৩৮৮৯ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ৯৬৮৩২ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ৪৫৫৫ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ২২৪ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ১ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ৩ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ০ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ০ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ২ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ১ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ৫ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ১৮ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ২০ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ১ ও ৩ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ২৬৩৯ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৮৬৮৫ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ৯০৩৪ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ৫০৮ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৭৭৬ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৬১০৫ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ৯৪০০ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। গম-পাট-রোপাআমন | ২৫৩০.০০ | ০ % |
২। আলু-শাকসবজি-চীনাবাদাম | ৩৮০.০০ | ০ % |
৩। গম-পাট-চীনাবাদাম | ৪০০.০০ | ০ % |
৪। ভূট্রা-পতিত-রোপাআমন | ১২০০.০০ | ০ % |
৫। বোরো-পতিত-রোপাআমন | ৯৫৮০.০০ | ০ % |
৬। শাকসবজি-পতিত-চীনাবাদাম | ৬০০.০০ | ০ % |
৭। আদা/পেঁয়াজ-পতিত-রোপাআমন | ৩০০.০০ | ০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। খারিফ-২ | ধান | ২৪০০০.০০ | |
২। রবি | চীনাবাদাম | বারি চীনাবাদাম-৬ | ০ |
৩। রবি | আদা | বারি আদা-৩ | ০ |
৪। খারিফ-১ | বেগুন | বারি বেগুন ৬ | ০ |
৫। খারিফ-১ | বিজেআরআই দেশী পাট-৫ | ০ | |
৬। খারিফ-২ | ধান | ব্রি ধান৫২ | ০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। পাওয়ার টিলার | ০ | ০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)" | চলমান |
২। রাজস্ব খাত | চলমান |
৩। ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম-ফেজ-II প্রজেক্ট (এনএটিপি-২) | চলমান |
৪। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | চলমান |
৫। উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য পরিবেশ বান্ধব বিষমুক্ত নিরাপদ ফসল উৎপাদন কর্মসূচি | সমাপ্ত |
৬। উপজেলা পর্যায়ে প্রযুক্তি হস্তান্তরের জন্য কৃষক প্রশিক্ষণ (২য় পর্যায়) প্রকল্প | চলমান |
৭। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | চলমান |
৮। "কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)" | চলমান |
৯। দ্বিতীয় শস্য বহুমুখীকরণ প্রকল্প (এসসিডিপি) | সমাপ্ত |
১০। কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প | চলমান |
১১। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (3য় পর্যায়) | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
উপজেলার কৃষি ও কৃষকের আর্থ সামাজিক অবস্থার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা হিমালয়ের পাদদেশে উত্তর জনপদের অবহেলিত পশ্চাদপদ বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের দক্ষিণ পূর্ব এলাকায় অবস্থিত দেবীগঞ্জ উপজেলা। উপজেলার পূর্বে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলা, পশ্চিমে বোদা উপজেলা ও ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা, উত্তরে পঞ্চগড় সদর ও ভারতের জলপাইগুড়ি জেলা, দক্ষিণে দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ ও খানসামা উপজেলা এবং নীলফামারী জেলা অবিস্থত । এ উপজেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে প্রধান নদী করতোয়া, আত্রাই, পাথরিয়া। দেবীগঞ্জ এর নামকরণ নিয়ে দুইটি মত প্রচলিত আছে। একটি মত হলো, এ জনপদটি পূর্বে হিন্দু অধ্যুসিত ছিল। এখানে অনেক দেব-দেবীর মুর্তি পাওয়া যেত। এ সব দেব-দেবীর নাম থেকে দেবীগঞ্জ নামটি হতে পারে। অপর মতটি হলো, সন্যাসী বিদ্রোহের অন্যতম রূপকার ও খ্যাতিমান নেত্রী- দেবী চৌধুরানীর অবাধ বিচরণ স্থল ছিল এ এলাকাটি। এখানকার ঘন বনাঞ্চলে প্রবাহিত করতোয়া, তিস্তা, আত্রাই ও কুড়ুম নদীর বাঁকে বাঁকে বৃটিশদের সাথে কয়েক দফা যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে বিজয়ী হন এবং এখানকার অধিবাসীদের আশা- ভরসা ও শৌর্য বীর্যের প্রতীক হয়ে উঠেন। দেবী চৌধুরানীর স্মৃতি থেকে এর নামকরণ হয় দেবীগঞ্জ। দেবীগঞ্জ সহ পঞ্চগড় জনপদ ছিল কোচবিহার রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। ১৭১১ সালে মোঘল ও কোচবিহার রাজার মধ্যে সন্ধি হয়। রাজা রূপ- নারায়ন কোচবিহার রাজ্য সন্ধিসূত্রে লাভ করেন। ১৭৭৬ সালে মোঘলদের ফকিরকুন্তি নামক ফৌজদারী অঞ্চল প্রাচীন রংপুর জেলায় রূপান্তরিত হয়। ১৮৫৭ সালে প্রশাসনিক সুবিধার্থে তিনটি মহকুমা সৃষ্টি করা হয় এবং এর সর্ব উত্তরের মহকুমার নাম হয় তেঁতুলিয়া। এই তেঁতুলিয়া মহকুমার মধ্যে ছিল বোদা চাকলা এবং দেবীগঞ্জ জনপদ ছিল বোদা চাকলার অধীন। ১৯৮০ সালে ঠাকুরগাঁও মহকুমার আটোয়ারী থানাসহ ৫টি থানা নিয়ে পঞ্চগড় মহকুমা গঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালের ০১ ফেব্রুয়ারী পঞ্চগড় জেলা গঠিত হয় ও দেবীগঞ্জ উপজেলার আত্মপ্রকাশ ঘটে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার দীর্ঘ দিনের ছিটমহল সংক্রান্ত সমস্যা, অপদখলীয় জমি বিনিময় ও সীমানা চিহ্নিত করার কাজ শেষে বাংলাদেশ ও ভারতের ১৬২টি ছিটমহল বিনিময় ৩১ জুলাই/২০১৬ মধ্যরাত থেকে কার্যকর হয় । এতে মোট ৬টি ছিটমহল যুক্ত হয় দেবীগঞ্জ উপজেলায় । | |||
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
উপজেলাটির আয়তন ৩৪১.৩৫ ব:কি: বা ৩৪১৩৫ হে:। মোট জনসংখ্যা ২,৪৪,৫৯১ জন । কৃষি পরিবেশ অঞ্চল ১ ও ৩ এর আওতাভুক্ত। দেবীগঞ্জ উপজেলা -প্রকৃতি সমতল, উচুঁ ভূমি। এ উপজেলার ফসলের নিবিড়তা ২৩২% । বার্ষিক খাদ্য চাহিদা ৩৯,৪৬০ মেট্রিক টন এবং উৎপাদন ১,৩৫,০৬৫ মেট্রিক টন দানাদার শস্য। অত্র উপজেলার জনগনের খাদ্য চাহিদা মিটানোর পরেও প্রায় ৮৬,৮৩২ মেট্রিক টন খাদ্য উদ্ধৃত থাকে। ধান, গম, পাট, মসলা জাতীয় ফসল, চীনাবাদাম, শাকসবজি ও ভূট্টা এই উপজেলার প্রধান ফসল। খরিপ-১ মৌসুমের উল্লেখযোগ্য ফসল হচ্ছে চীনাবাদাম, মরিচ, আদা, হলুদ ও গ্রীস্মকালীন শাকসবজী। ডাল, তেল ও ফলমূল উৎপাদনে কিছুটা ঘাটতি আছে, তা পূরণের জন্য কৃষক উদ্ধুদ্ধকরণের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে। এ উপজেলায় বেশ কিছু আম, লিচু, কমলাসহ অন্যান্য সাইট্রাস জাতীয় ফল বাগান তৈরি করা হয়েছে। এতে একদিকে যেমন পুষ্টির চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে, অপর দিকে তেমনি কৃষকেরা লাভবান হবে। ভবিষ্যতে এ উপজেলায় ফল বাগান আরো সম্প্রসারিত হওয়ার যথেষ্ট সাফল্য লাভ করেছে। এ সকল ফসল চাষে আরো উদ্ধুদ্ধ করা হলে তা চাষীদেরও আর্থ সামাজিক উন্নয়নের সহায়তা করতে পারে। | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
সম্পদের সীমাবদ্ধতা, শিক্ষার অভাব, প্রাকৃতিক দূর্যোগ ইত্যাদি থাকা সত্ত্বেও এখানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে । সেই সাথে অন্যান্য ফসল যেমন-ডাল,গম, সবজি, ফল ইত্যাদি ফসল উৎপাদন ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড় সকল শ্রেণীর কৃষকের চাহিদা মোতাবেক বিভিন্ন প্রকল্পের সহায়তায় বিভিন্ন প্রযুক্তির উপর প্রদর্শনী স্থাপন, মাঠদিবস, কৃষক-কৃষাণী প্রশিক্ষণ, চাষী র্যালী, সময়োপযোগী লিফলেট বিতরণ, উদ্ধুকরণ ভ্রমন ইত্যাদি সম্প্রসারণ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে। রোপা আমন ধান চাষে খরা মোকাবেলায় সম্পূরক সেচ প্রদান, খরা সহনশীল ফসল চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণসহ সেচ উপকরণ কৃষকদের মাঝে সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ কর্মসূচীর মাধ্যমে উন্নতমানের বীজের চাহিদা স্থানীয় ভাবে পূরণ করার কার্যক্রম চালু রয়েছে। এসব কর্মসূচী সুষ্টুভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নের পাশাপাশি কৃষকদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ঘটছে এবং মহিলাদের কৃষি কাজে সম্পৃক্ত করা সম্ভব হয়েছে। | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...