লাউ একটি জনপ্রিয় সব্জী। লাউ, ডগা, পাতা সবই সব্জী হিসেবে খাওয়া যায়। কচি লাউ কুচিয়ে মিষ্টি জাতীয় ভুনি কদু রান্না করাও
দেশের কোন কোন এলাকায় জনপ্রিয় । লাউ
সহজে হজম হয়, শরীর ঠান্ডা রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
বাংলাদেশের শীতকালীন জলবায়ু লাউ চাষের জন্য বেশী
সর্বোপযোগী।
বছরের অন্য সময়েও চারা লাগিয়ে ফসল উৎপাদন করা
যায়।
জাত
বাংলাদেশ কৃষি
গবেষণা ইনস্টিটিউট বারি
লাউ-১, বারি লাউ-২ নামে
উচ্চ ফলনশীল দুইটি
জাত
উদ্ভাবন করেছে। এছাড়া
বাংলাদেশে লাউ এর
কোন অবমুক্তায়িত জাত
নেই। বর্তমানে লালতীর
সীড কম্পানীর হাইব্রীড
লাউ মার্টিনা ও
জুপিটার, ব্র্যাক সীড
এর হাইব্রিড লাউ
গ্রীন সুপার,নামধারী মালিক সীডস্ এর (হাইব্রীড লাউ-যমুনা,
কাবেরী,পদ্মা, দেশী লাউ-কাজলা) ব্যাপক আবাদ
হচ্ছে।
তাছাড়াও দেশের বিভিন্ন
অঞ্চলে স্থানীয় অনেক
জাতের লাউ দেখতে
পাওয়া যায়।
বারি লাউ -১
এ জাতটি
সারা বছরই চাষ
করা যায়। পাতা
সবুজ ও নরম, ফল হালকা
সবুজ। লম্বা ৪০-৫০ সেমি, বেড় ৩০-৩৫ সেমি। প্রতি
ফলের গড় ওজন
১.৫-২.০ কেজি। গাছ
প্রতি ১০-১২ টি
লাউ ধরে। চারা
রোপণের ৬০-৭০ দিনের
মধ্যে প্রথম ফল
তোলা যায়। জীবনকাল
১২০-১৪০ দিন। উন্নত পদ্ধতিতে
চাষ করলে হেক্টর
প্রতি ফলণ শীতকালে
৪২-৪৫ টন
এবং গ্রীষ্মকালে ২০-২২ টন।
বারি লাউ -২
এ জাতটি
চালকুমড়া আকারের,
উত্তর সমূহ